বিজেম সরকারী রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত দেশের একমাত্র বেসরকারী সাংবাদিকতা ইনস্টিটিউট। রেজিস্ট্রেশন লাভের পর এটি এখন ফাউন্ডেশনে রূপ লাভ করেছে। ফলে বিজেম একটি অলাভজনক-সেবাধর্মী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। সরকার অনুমোদিত বিজেম ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক এর জীবন সদস্য বা লাইফ মেম্বার হতে পারবেন। জীবন সদস্য হওয়ার জন্য প্রত্যেককে ২৫০০০/- (পঁচিশ হাজার টাকা) অথবা সমমূল্যের কোন সাজসরঞ্জাম প্রদান করতে হবে। যারা বিজেম ফাউন্ডেশনের জীবন সদস্য হবেন তাদের প্রত্যেককে বিজেম এর পক্ষ হতে একটি ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হবে। এছাড়া তাদের সংক্ষিপ্ত জীবনী বিজেম এর ওয়েবসাইটে এবং ফেসবুক পেইজ এ ছবিসহ দেয়া হবে। অপরদিকে বিজেম হতে ভবিষ্যতে যত প্রকাশনা বের হবে, সেগুলোতেও তাদের কালার ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী ছাপা হবে। বিজেম এর জীবন সদস্য হওয়া নিঃসন্দেহে একটি মর্যাদা ও সম্মানের ব্যাপার। ইতোমধ্যে একজন প্রবাসীসহ ২জন বিজেম এর জীবন সদস্য হয়েছেন। এদের প্রত্যেককে আমাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
সন্মানিত জীবন সদস্যবৃন্দ
বিজেম'র জীবন সদস্যরা হলেন-

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট সফিক মাহমুদ পিন্টু বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বিদ্যোৎসাহী ও সমাজসেবক। তিনি এগ্রো ইন্টারন্যাশনাল এন্ড কনসালটেন্টস লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের নির্মাণ শিল্পে একটি সুপারিচিত নাম। জনাব পিন্টু লক্ষ্মীপুর জেলা সমিতি, ঢাকার ৫ বার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে এই সমিতির সহ-সভাপতি। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার টিওরী হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ আরো বিভিন্ন শিক্ষা ও সমাজকল্যাণ প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত। জনাব পিন্টু লক্ষ্মীপুর জেলা সমিতি ঢাকার এবং রামগঞ্জ উপজেলা সমিতি, ঢাকার জীবন সদস্য। একজন বিদ্যোৎসাহী ও সমাজসেবক হিসেবেও তিনি অসামান্য অবদানের দাবিদার। লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলায় জন্ম গ্রহণকারী অ্যাডভোকেট সফিক মাহমুদ পিন্টু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্মাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব জার্নালিজম অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ফাউন্ডেশন-এর জীবন সদস্য হওয়ায় আমরা অ্যাডভোকেট সফিক মাহমুদ পিন্টুকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

বৃটিশ-বাংলাদেশী সৈয়দ আকামত আলী (রুবেল) স্বল্পতম সময়ে দেশেল একজন বরেণ্য ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি একাধারে একজন খ্যাতিমান ব্যবসায়ী, সমাজসেবক, বিদ্যোৎসাহী, রাজনীতিক, তুখোর বক্তা সর্বোপরি একজন কবি ও সাহিত্যিক। সৈয়দ আকামাত আলী (রুবেল) বর্তমানে যুক্তরাজ্যের লন্ডনস্থ টাওয়ার হ্যামলেটস ট্রেডার্স বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। সিলেটে তাঁর পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত করেছেন সৈয়দ আকবর আলী কল্যাণ ট্রাস্ট। একজন সফল ও সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী সৈয়দ আকামাত আলী একজন দানবীর হিসেবেও ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁর দানে ও সহযোগিতায় পরিচালিত হচ্ছে সিলেটের বিপুলসংখ্যক কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসা ও বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান। একজন তরুণ সাহিত্যিক এবং মিডিয়া ফ্রেন্ড হিসেবেও তিনি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। দেশ-বিদেশের বহু টিভি চ্যানেল, রেডিও ও প্রিন্ট মাধ্যমে তাঁর অসংখ্য সাক্ষাৎকার প্রচারিত অথবা প্রকাশিত হয়েছে। সিলেটের ওসমানী নগরে জন্মগ্রহণকারী জনাব সৈয়দ আকামাত আলী (রুবেল) ১৯৮৫ সালে যুক্তরাজ্যে গমন করেন। পরে লন্ডনের পার্টিংটন কলেজ হতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব জার্নালিজম অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ফাউন্ডেশন-এর জীবন সদস্য হওয়ায় আমরা সৈয়দ আকামত আলী (রুবেল) কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

ডঃ নুরুল করিম খাতিমান বৃটিশ বাংলাদেশী। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন এক গুণি মানুষ। তিনি বাংলাদেশের ইসলাম-করিম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং বর্তমানে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত ভার্জিন মিডিয়ার কনসাল্টেন্ট। চাকুরীর পাশাপাশি মানব সেবাই তাঁর একমাত্র ব্রত। সেই লক্ষ্যে প্রতিবছর ছুটে আসেন বাংলাদেশে। চষে বেড়ান গ্রামবাংলার বিভিন্ন জেলা- উপজেলা। তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে বর্তমানে বৃহত্তর নোয়াখালীসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় হাসপাতাল, এতিমখানা, স্কুল, কলেজ, সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ শতাধিক প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব জার্নালিজম অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ফাউন্ডেশন-এর জীবন সদস্য হওয়ায় আমরা ডঃ নুরুল করিম কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
নাসরিন জাহান
বিজেম’র একজন গুণী শিক্ষার্থী মোসাম্মাৎ নাসরিন জাহান। স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর বর্তমানে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করছেন। মূলত একজন গৃহিনী হলেও তিনি মিডিয়ার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী এবং সংস্কৃতিমনা। আত্মোন্নতির পাশাপাশি তিনি নিজেকে দেখতে চান টেলিভিশনের পর্দায়। সেজন্য নাসরিন জাহান “বিজেম” হতে সম্পন্ন করেছেন ‘টিভি সংবাদ উপস্থাপনা’ বিষয়ক ২ মাসের প্রশিক্ষণ কোর্স। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিতা। তাঁর স্বামী হাজী মো. আমীর হোসেন চৌধুরী একজন সুপ্রতিষ্ঠিত টেক্সটাইল ব্যবসায়ী এবং পেইন্ট ডাইস্ কেমিক্যাল মার্চেন্ট এসোসিয়েশন-এর নির্বাহী কমিটির সদস্য। নাসরিন জাহান দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের গর্বিত জননী। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব জার্নালিজম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ফাউন্ডেশন এর জীবন সদস্য পদ গ্রহণ করার জন্য আমরা তাঁকে জানাচ্ছি আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। নাসরিন জাহান-এর জন্য আমরা গর্বিত।
আলহাজ্ব মোজাম্মেল হোসেন
একজন সফল ব্যবসায়ী, খ্যাতিমান সমাজসেবক ও সংগঠক আলহাজ্ব মো: মোজাম্মেল হক। বর্তমানে তিনি বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স দোকান মালিক সমিতি এবং ঢাকা ট্রেড সেন্টার দোকান মালিক সমিতির সভাপতির পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। পড়াশোনা করেছেন লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ সরকারি কলেজে। তাঁর অনেকগুলি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দু’টি হলো: রাশেদ ট্রেডিং এবং রুমি-সুমি গার্মেন্টস। ঢাকাস্থ রামগঞ্জ উপজেলা সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মোজাম্মেল হক নিজের জন্মভূমি রামগঞ্জের বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। খ্যাতির পাশাপাশি অর্জন করেছেন মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। তিনি ২ কন্যা এবং ১ পুত্র সন্তানের জনক। বিজেম-এর জীবন সদস্যপদ গ্রহণ করার জন্য বিজেম পরিবারের পক্ষ হতে আলহাজ্ব মো: মোজাম্মেল হক-কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। আমরা তাঁর সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘ জীবন ও উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
জাভেদ হক এবং আতিয়া জাহান
কানাডার বিখ্যাত তেল কম্পানি অ্যাটকো পাইপলাইন্স (Atco Pipelines) এর সিনিয়র প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার জাভেদ হক সম্প্রতি বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব জার্নালিজম অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া (বিজেম)-এর জীবন সদস্য পদ গ্রহণ করেছেন। তিনি পড়াশোনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টন ইউনিভার্সিটি, ট্যাক্সাস এ এন্ড এম ইউনিভার্সিটি এবং কানাডার আলবার্টা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাংলাদেশের বিএ এফ শাহীন স্কুল, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের এই সাবেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশের এবং কানাডার বিভিন্ন শিক্ষা ,সামাজিক ও মানবকল্যাণমুখী কর্মকান্ডের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন এবং ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছেন। তাঁর স্ত্রী আতিয়া জাহান একজন গুণী মহিলা। তিনি কানাডার অন্যতম বৃহত ব্যাংক আরবিসি রয়েল ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজার পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। জাভেদ হক এবং আতিয়া জাহান দম্পতির রয়েছে এক ছেলে ও এক মেয়ে। আমরা এই গুণী ও সুখী দম্পতির সুস্বাস্থ্য ও কর্মজীবনে উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
শামছুন নাহার
বিজেম এর জীবন সদস্য (Life Member) হলেন এম এন্ড নাহার ডেভেলপমেন্ট লিঃ এর চেয়ারম্যান রত্নাগর্ভা শামছুন নাহার
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব জার্নালিজম অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া (বিজেম) ফাউন্ডেশন এর জীবন সদস্য পদ গ্রহন করলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক, বিদ্যোৎসাহী এবং এম এন্ড নাহার ডেভেলপমেন্ট লিঃ এর চেয়ারম্যান রত্নাগর্ভা মিসেস শামছুন নাহার। তিনি চাঁদপুর জেলার বিখ্যাত কাজী পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম ও ঢাকায়। পরে শামছুন নাহার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন জনাব মোহাম্মদ লিয়াকত আলীর সাথে । তাঁর স্বামী একজন সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং এম এন্ড নাহার ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। রত্নাগর্ভা শামছুন নাহার ৩ ছেলে ও ১ মেয়ের গর্বিত জননী। সন্তানদের সবাই উচ্চশিক্ষিত। এজন্য তিনি রত্নাগর্ভা মা হিসেবে পুরস্কৃতও হয়েছেন। ব্যবসায়ের পাশাপাশি মিসেস শামছুন নাহার বিভিন্ন মানবিক ও সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন এবং মানব সেবাকে জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহন করেছেন। কয়েকমাস আগে তিনি বিজেম হতে ‘উপস্থাপনার কলাকৌশল’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ সফলভাবে সম্পন্ন করেন। বিজেম এই গুণী নারীর জন্য গর্বিত। আমরা মিসেস শামছুন নাহার-এর কর্মজীবনের উত্তরোত্তর সাফল্য এবং সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
ড. সুলতান আহমদ
বিজেম’র জীবন সদস্য (Life Member) হলেন খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. সুলতান আহমদ। খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ, গবেষক ও লেখক অধ্যাপক ড. সুলতান আহমদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৬৭ সালে পরিসংখ্যানে এমএসসি ডিগ্রি এবং আরো পরে ক্যানবেরাস্থ অষ্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হতে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন।১৯৬৮ সালে তিনি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগে প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন।পরবর্তীতে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে সুদীর্ঘ ৩০ বছর শিক্ষকতা করেন। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও সিন্ডিকেটসহ বিভিন্ন কমিটিতে নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ড. সুলতান আহমদ ঢাকাস্থ বেসরকারী ইষ্ট ওয়েষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ও ডিন অফ ফ্যাকাল্টি হিসাবে ৬ বৎসর কাজ করেন। একজন দক্ষ গবেষক হিসেবেও তিনি ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। দেশি-বিদেশী জার্নালে তাঁর ২৫ টিরও অধিক গবেষনাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ২টি মূল্যবান গ্রন্থের প্রনেতা। ড. সুলতান আহমদ বিভিন্ন শিক্ষামূলক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত।এই খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ ১৯৪১ সালে লক্ষীপুর জেলার নবীতাহেরপুর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন।
আমরা অধ্যাপক ড. সুলতান আহমদ’র দীর্ঘায়ু, সুস্বাস্থ্য ও উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।