বিজেম এর অধিকাংশ ছাত্র ও প্রশিক্ষণার্থী হলেন শিক্ষিত বেকার যুবক, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষিত গৃহিনী এবং সরকারী-বেসরকারী কর্মকর্তা। এখন পর্যন্ত বিজেম এর প্রায় ২০০ জন প্রশিক্ষণার্থী দেশের বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী টিভি চ্যানেল ও রেডিওতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। এদের মধ্যে বিটিভি, এটিএন বাংলা, এনটিভি, ইটিভি, চ্যানেল-আই, বাংলা ভিশন, আরটিভি, বৈশাখী টিভি, এটিএন নিউজ, দেশ টিভি, মাছরাঙা টিভি, সময় টিভি, ইনডিপেনডেন্ট টিভি, চ্যানেল ২৪, চ্যানেল একাত্তর, জিটিভি, চ্যানেল নাইন, যমুনা টিভি, বাংলাদেশ বেতার, রেডিও টুডে, রেডিও ফুর্তি, রেডিও আমার, এবিসি রেডিও ঊল্লেখযোগ্য। এদের অধিকাংশই সংবাদ উপস্থাপক ও টিভি রিপোর্টার। বাকিরা নিয়োজিত আছেন রেডিও জকি, অনুষ্ঠান উপস্হাপক, অনুষ্ঠান প্রযোজক, ক্যামেরাম্যান, ভিডিও এডিটর হিসেবে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের অনেকেই বিভিন্ন টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বা প্রোডাকশন হাউজ, এনজিও, বিজ্ঞাপনী সংস্থা, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট অফিসে ভিডিও এডিটর, ক্যামেরাম্যান, স্ক্রিপ্ট রাইটার, জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসাবে কাজ করছেন। আবার কেউ কেউ বিভিন্ন প্রামাণ্য চিত্র ও বিজ্ঞাপনে কন্ঠ দিচ্ছেন এবং ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছেন।
অন্য দিকে বিজেম এর পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন জার্নালিজম এবং ডিপ্লোমা ইন জার্নালিজম (অনলাইন) কোর্সের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক , মাসিক পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে স্টাফ রিপোর্টার, সাব এডিটর, ফিচার রাইটার, কন্ট্রিবিউটার এবং কলামিস্ট হিসাবে কাজ করছেন। তৃণমূল পর্যন্ত এধরণের প্রশিক্ষণার্থীদের সংখ্যা ৪ শতাধিক। এছাড়া কিছু শিক্ষার্থী আছেন যারা বিভিন্ন সংবাদপত্র ও সাময়িকী, অনলাইন নিউজ পোর্টাল এর মালিক ও সম্পাদক। সুতরাং এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে অন্যান্য সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বিজেম এর সাফল্য অনেক বেশি। বলা চলে এক্ষেত্রে বিজেম এর অবদান ও সফলতা অসামান্য।
এছাড়াও দেশের মানব সম্পদ উন্নয়নে এবং বিভিন্ন সরকারী, বেসরকারী ও আধাসরকারী প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ কর্মকর্তা, মিডিয়া ও কমিউনিকেশন কর্মকর্তা ও প্রকাশনা কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিজেম প্রশংসনীয় অবদানের দাবীদার। ইতোমধ্যে বিজেম ৭ শতাধিক সরকারী-বেসরকারী কর্মকর্তাকে ‘জনসংযোগ, গণমাধ্যম ও গণযোগাযোগের আধুনিক কলাকৌশল’ বিষয়ক কোর্স প্রদান করেছে। এসকল কোর্সের আধিকাংশ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, আনসার, বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিসসহ সরকারী-বেসরকারী ইউনিভারসিটি, সরকারী-বেসরকারী ব্যাংক, সেক্টর কর্পোরেশন, ইনস্যুরেন্স, এনজিও প্রভৃতির কর্মকর্তা।
জেবিন খান
রুমানা সারমিন বর্না
নুশরাত তাহের
ঝুমি জাকারিয়া
ইসরাত জাহান
হুমায়ুন কবির
বানি সরকার
জিনাত সুলতানা রিমি
এস কে শাহরিয়ার ফয়সাল আহমেদ
তামান্না মৌ
মৃদুলা মতিন
সীমা আমিন
হাসিনা আখতার
অনিন্দিতা কামাল
রোকসানা পারভিন
নাবিলা আলী
আসমা সুলতানা রীতা
লাভলী শাহীদ
সামিনা পারভিন নুপুর
এ এন এফ মুবিন উজান
ফাবলিহা বুসরা
শান্তা ফেরদৌস
মুজাহিদুল ইসলাম শিব্বির
আনোয়ার হোসেন সায়েম
মফিউর রহমান বাবু
রুবিনা ইয়াসমিন লুসি
দিনা আমিন
এরশাদ চৌধুরী
মিসবাহ আল হাসান
মইনুল ইসলাম
শাওন দত্ত
ডাঃ বায়েজীদ আমিন
শারমিন স্বপ্না
শাহিনা রহমান
কাজী রুনা
মিরাজ হোসেন গাজী
কামরুন্নাহার অভি
শাদাত শাকের
আনুশকা ইমাম
হায়দার মাহমুদ
ফারহানা সিদ্দিকা সুমি
আখতার আহমেদ
শায়লা হক
সাইদা সালেহা নূর
ফারহানা শাম্মী
সালমা আবেদিন প্রীতি
শ্যামলী ইসলাম
তৌহীদ হোসেন
জেসমিন জাহান
শারমিন জাহান দৃষ্টি
খন্দকার এমদাদুল হক সাগর
শারমিন চৌধুরী
মন্জুর মোর্শেদ
ইবতিসাম নাসিম মৌ
আতিফা আন্জুমান আক্তারী
আব্দুল্লাহ হীরা
সৈয়দ ফজলে নিয়াজ
মাহবুব কবীর চপল
বীজন কুমার গুহ
শবনম মোস্তা
মীর হুমায়ুন কবির বিপ্লব
তামান্না সিদ্দিকি
আকরামুল হক
কামরুন নাহার শহীদ
আব্দুল্লাহ আল জুবায়ের
মোঃ শরিফ উর রহমান
ফরিদ আহমেদ বাঙালী
কাজী হাবিব উল্লাহ
ফারহানা মবিন
মিজানুর রহমান কাওসার
মোঃ খাদেমুল ইসলাম
এম সায়েম টিপু
মোঃ বেলাল হোসেন
জামাল হোসেন
বখতিয়ার উদ্দিন খান তুহীন
শরিফুল ইসলাম (ইমশিয়াত)
আবু ইশা খান
মোঃ মিজানুর রহমান
মোহাম্মদ আহমেদ তোফায়েল
সাবেকুন নাহার মেরী
মাহবুবুর রহমান
মোঃ মাসুদুর রহমান খান
মোঃ ইসরাইল শিকদার
সানু মুস্তাফিজ
মোঃ নাজমুল হাসান
মাইকেল রিপন বিশ্বাস
মোঃ ইলিয়াস হোসেন